
ডেস্কও ওয়েব ডেস্কঃ শুক্রবার রাতে পৌনে একটা নাগাদ রাজ্যের
একমাত্র বায়ু ম্যাডিকেল ইঞ্জিনিয়ার রাতুল দে কাছে চিকিৎসক কনক চৌধুরী কতৃক ফোন আসে
জিবি হাসপাতালের কোভিড ট্রিটমেন্ট সেন্টারের অক্সিজেনের প্রেসার কমে গেছে। পরে ঘটনাস্থলে
ছুটে গিয়ে প্রত্যক্ষ করা যায় অক্সিজেনের মাত্রা ২৫-৩০ ইউনিটে চলাফেরা করছে। ফলে তাড়াহুড়ো
করে অক্সিজেনের পাইপ লাইনের কাজটি সারাই করা হয়।
এবং অক্সিজেনের মাত্রা ৫০-৫৫ ইউনিটে পেতে শুরু হয়। রোগীদের ছটপট অনেকটা স্বাভাবিক
হয়ে আসে। কিন্তু শনিবার রাজ্য সরকার শুক্রবারে রাতের ঘটনার জন্য একটি তদন্ত কমিটি
গঠন করে এবং সাংবাদিক সম্মেলন করে জানানো হচ্ছে বিনা অনুমতিতে অবৈধভাবে নাকি তিনি সেদিন
রাতের বেলায় জিবি হাসপাতাল সরকারি সম্পত্তিতে হাত দিয়েছে। যা ছোট মানসিকতার আরো একবার
প্রমাণ করে দিয়েছে বলে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে নিন্দা জানান সেই বায়ু ম্যাডিকেল
ইঞ্জিনিয়ার রাতুল দে।
তিনি বলেন, সেই মুহূর্তে সর্বশেষ সিদ্ধান্ত ছিল না মানুষের জীবন। মানুষের জীবন
বাজি রেখে সেদিন যান্ত্রিক ত্রুটির সারাই কাজ করতে হয়েছিল। নয়তো গণহারে মৃত্যু হতো
রোগীদের। আর যদি তদন্ত কমিটি গঠন করে কোন প্রশ্নের উত্তর চায় তাহলে সমস্ত তথ্য প্রমাণ
স্বরূপ তুলে ধরতে পারবেন তিনি বলে জানান।
তিনি নাম না উল্লেখ করে বলেন উনাকে লক্ষ্য করে একজন নেতাকে কালিমালিপ্ত করতে রাজনীতি
শুরু হয়েছে। আর আধিকারিকদের পিঠ বাঁচাতে তদন্ত কমিটি করে বেড়াজালে ফেলতে চাইছে। কিন্তু
এর উপযুক্ত প্রমাণ রয়েছে। রাজ্যবাসী এর সঠিক জবাব দেবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন রাজ্যে
একমাত্র বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং রাতুল দে।

0 মন্তব্যসমূহ