
ডেস্কও ওয়েব ডেস্কঃ আবারো কয়েক লক্ষাধিক টাকার ব্রাউন সুগার ইয়াবা ট্যাবলেট ও প্রচুর অবৈধ সেগুন
কাঠ উদ্ধার করল ধর্মনগর থানার পুলিশ। যার বাজার মূল্য কয়েক লক্ষাধিক টাকা, নেশা সামগ্রী
উদ্ধার হলেও নেশা চাইকে আটক করতে ব্যর্থ পুলিশ। পশ্চিম চন্ডিপুর গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে
ডিল ছুরা দূরত্বে অনেকদিন যাবত এই মরণ নেশা কারবার চালিয়ে যাচ্ছিলেন পূর্বে অবৈধ কাঠ
পাচার কারি মনির উদ্দিন পিতা মমশির আলি । মনির উদ্দিনের পিতা মমশির বাম আমলে পঞ্চায়েতের
সদস্য ছিলেন, সেই সুবাদে বাম আমলে বুক চেতিয়ে অবৈধ কাঠ পাচার বাণিজ্য চালিয়ে কয়েক
লক্ষ টাকার মালিক বনে জান মনির উদ্দিন। পূর্বে হত্যা মামলায় জড়িত থাকার কারণে সাজা
ভোগ করে বেরিয়েছিলেন জেল থেকে মনির। বর্তমানে নেশা সামগ্রী পাচার বাণিজ্য হাত লাগান
রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার লক্ষে অবৈধ নেশা কারবার শুরু করেন।
এলাকায় যুবকদের
নেশাগ্রস্থের শিকার বানিয়ে এলাকায় নেশার স্বর্গরাজ্যে পরিণত করে অবাধে ব্রাউন সুগার
ইয়াবা ট্যাবলেট মরণনেশা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন দীর্ঘদিন যাবত। জানা গেছে মনির উদ্দিন
কে নেশার ব্যবসা চালিয়ে যেতে শাসক দলের কতিপয়
নেতা পরোক্ষে মদত দিয়ে যাচ্ছেন, অবশ্যই নেশা বারবার থেকে 2 পাইস তাদের পকেটস্থ হচ্ছে
বলে এলাকাবাসী সূত্রে খবর রয়েছে, থানা সূত্রে জানা গেছে নেশা কারবারিদের বিরুদ্ধে
একেরপর এক অভিযান চালিয়ে সাফল্য পাচ্ছে পুলিশ, সেখানে গোপন সূত্রের পুলিশের নিকট খবর
ছিল পশ্চিম চন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাশে মনির উদ্দিন দীর্ঘদিন যাবত মরণ নেশা কারবার
চালিয়ে যাচ্ছেন। পুলিশ অবশ্য মনির উদ্দিন কে নজর রাখছিল, অবশেষে সাফল্য পেলো ধর্মনগর থানার পুলিশ।
আজ গোপন সূত্রের
মহকুমা পুলিশ আধিকারিক রাজীব সূত্রধরএর নিকট খবর আসে মনির উদ্দিনের বাড়িতে কয়েক লক্ষ
টাকার ব্রাউন সুগার ইয়াবা ট্যাবলেট এবং প্রচুর অবৈধ কাঠ মজুত রয়েছে, খবর পেয়ে সকাল 5 ঘটিকায় মহকুমা পুলিশ আধিকারিক রাজিব সূত্রধর,
সাব-ইন্সপেক্টর দয়াল চাকমা ও বিশাল টিএসআর ও পুলিশ বাহিনী কে সঙ্গে নিয়ে পশ্চিম চন্দ্রপুর পঞ্চায়েত অফিসের
পাশে মনির উদ্দিনের বাড়ি কর্ডন করে তল্লাশি চালিয়ে প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার ইয়াবা ট্যাবলেট ও অবৈধ কাঠ উদ্ধার করে, যদি ও নেশা
মাফিয়া মনিরউদ্দিনকে আটক করতে অসমর্থ হয় পুলিশ। এদিকে পশ্চিম চন্দ্রপুর এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন
সুগার ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার হওয়ার এলাকায় অভিভাবক মহলে স্বস্তির নিঃশ্বাস এসেছে।

0 মন্তব্যসমূহ