
ডেস্কও ওয়েব ডেস্কঃ দেশে এখনও উর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের হার। তবে মার্চ মাসের তুলনায় দেশে এখন
অনেক সহজেই মিলছে টেস্টিং কিট। তাই বিভিন্ন রাজ্যে যেখানে বেসরকারী
পরীক্ষাকেন্দ্রে করোনা পরীক্ষা খরচ ছিল ৪৫০০ টাকা, সেই খরচ কমাতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় সরকার।
প্রসঙ্গত মার্চ মাস থেকে করোনা যখন দেশে প্রভাব বিস্তার করছিল তখন ভারতের হাতে
পর্যাপ্ত টেস্টিং কিট ছিল না। বিশ্ববাজারে খোলা দরেই কিনতে হচ্ছিল সেই সব কিট। ফলে
পরীক্ষার খরচ বেড়েছিল অনেকটাই। কিন্তু বর্তমানে দেশের অভ্যন্তরেই পাওয়া যাচ্ছে এই
কিট। তাই এবার পরীক্ষার মূল্যে রাশ টানতে আগ্রহী সরকার।
সোমবার রাজ্যগুলিকে পাঠানো চিঠিতে ডিপার্টমেন্ট অফ হেলথ রিসার্চের সচিব ডাঃ
বলরাম ভার্গব লেখেন, “এখন টেস্টিং কিটের চাহিদা অনেকটা স্থিতিশীল। আপনারা অনেকেই
স্থানীয় বাজার থেকে সেই সব কিট কিনতেও পারছেন। যেহেতু বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব
হয়েছে তাই এবার পরীক্ষার যে নির্ধারিত মূল্য ছিল তা হ্রাস করা উচিত।

আপনারা সকলেই জানেন করোনাকে অতিমারী ঘোষণা করা হয়েছে। আর এই মুহুর্তে আইসিএমআর
সবসময় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। এই অবস্থায় আরটি-পিসিআর কিট পরীক্ষার জন্য
সবচেয়ে উপযুক্ত। এখন কিট যথেষ্ট উপলব্ধ তাই ১৭ মার্চ ২০২০-তে উল্লেখিত করোনা
পরীক্ষার খরচের উর্ধ্বসীমা ৪৫০০ ছিল, তা কমানোর কথা বলা হচ্ছে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে। বেসরকারী
ল্যাবগুলির সঙ্গে এই বিষয়ে কথাবার্তা এবং আলোচনার মাধ্যমে পারস্পরিক সম্মতির
মাধ্যমেই দাম নির্ধারণ করুন।” দেশের স্বার্থে এবং করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে মার্চ মাসে করোনা পরীক্ষার খরচ
৪৫০০ টাকার বদলে নিখরচায় করার কথা বলা হয় বেসরকারী পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিকে। কিন্তু
তা নিয়ে পরে হৈচৈও শুরু হয়। পরবর্তীতে একটি নতুন নির্দেশ জারি করে বলা হয় খরচের
উর্ধ্বসীমা ৪৫০০ টাকা রাখতে হবে। এর বেশি ধার্য করা চলবে না।
দেশের স্বার্থে এবং করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে মার্চ মাসে
করোনা পরীক্ষার খরচ ৪৫০০
টাকার বদলে নিখরচায় করার কথা বলা হয় বেসরকারী পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিকে। কিন্তু তা নিয়ে পরে হৈচৈও শুরু হয়।
পরবর্তীতে একটি নতুন নির্দেশ
জারি করে বলা হয় খরচের উর্ধ্বসীমা ৪৫০০ টাকা রাখতে হবে। এর বেশি ধার্য করা চলবে না।

0 মন্তব্যসমূহ