
ডেস্কও ব্যুরোঃ রাজ্যজুড়ে লক ডাউন চলছে। আর এই লক ডাউনের মাঝে বৃহস্পতিবার ঝড়ের দাপটে
ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় শান্তিরবাজার বিধানসভা কেন্দ্রের একাধিক এলাকায়।
লক্ষ্মীছড়া সহ বিভিন্ন এলাকায় মানুষের বসত ঘরের ছাউনি উরে যায়। উপরে পড়ে
বৈদ্যুতের খুটি সহ গাছ।
ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান এলাকার বিধায়ক
প্রমোদ রিয়াং। সাথে ছিলেন বিএসসি চেয়ারম্যান গৌরীশংকর রিয়াং, বিশিষ্ট
সমাজসেবী অশোক সেন, শান্তিরবাজার পৌর পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সত্যব্রত
সাহা, সমাজসেবী মম্বু মগ, করুন রিয়াং সহ অন্যান্যরা। সকলে ঘুরে দেখেন
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা। কথা বলেন ঝড়ের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্য
সদস্যাদের সাথে।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের পর বিধায়ক প্রমোদ রিয়াং সহ
অন্যান্যরা শান্তিরবাজার মহকুমার মহকুমা শাসকের কার্যালয়ে গিয়ে মহকুমা
শাসককে ঘটনার বিষয়ে অবগত করেন। এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলিকে সরকারী ভাবে
সাহায্যের দাবি জানান।
অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হল উত্তর জেলার কদমতলা ব্লকের অন্তর্গত সাতসঙ্গম গ্রাম পঞ্চায়েতের ৫ নং ওয়ার্ড এলাকায়ও। শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে সাতসঙ্গম গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরজানগর গ্রামের প্রবল ক্ষয়ক্ষতি হয়। পঞ্চায়েতের ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সুশীল চন্দ্র দাস। পিতা মৃত সুশেন্দ্র দাসের বসত ঘরে উপরে পড়ে একটি গাছ। এতে বসত ঘরের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তবে অল্পের জন্য প্রানে বেচে যায় সুশীল চন্দ্র দাসের স্ত্রী ও পুত্রসন্তান।
ঘটনার খবর পেয়ে শনিবার ঘটনাস্থলে ছুটে যান কদমতলা ব্লকের বিডিও কমল দেববর্মা ও কদমতলা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুব্রত দেব। তারা সুশীল চন্দ্র দাসের ভগ্ন বসত ঘরটি প্রত্যক্ষ করেন। কদমতলা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুব্রত দেব জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটিকে সাহায্য করার জন্য তিনি ব্লক প্রশাসন অ মহকুমা প্রশাসনের সাথে কথা বলেছেন।
বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের ঘূর্ণি ঝড়ের ফলে বিশালগড় মহকুমার একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ পরিষেবা মুখ থুবরে পড়েছে। ঘূর্ণি ঝড়ের ফলে বিশালগড় মহকুমার শাসকের কার্যালয় সংলগ্ন এলাকা, দেশবন্ধু কলোনি, লক্ষ্মীবিল, বৈদ্যদিঘি, কলকলিয়া এলাকায় বড় বড় গাছ ভেঙ্গে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটির উপর। এতে ১৪ টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে গেছে। ফলে বিদ্যুৎ পরিষেবা সংশ্লিষ্ট এলাকায় মুখ থুবরে পড়েছে। যদিও বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। লক ডাউনের মধ্যে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছে। দপ্তরের নির্দেশে দ্রুত এই কাজ করা হচ্ছে বলে জানান এক কর্মী।
অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হল উত্তর জেলার কদমতলা ব্লকের অন্তর্গত সাতসঙ্গম গ্রাম পঞ্চায়েতের ৫ নং ওয়ার্ড এলাকায়ও। শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে সাতসঙ্গম গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরজানগর গ্রামের প্রবল ক্ষয়ক্ষতি হয়। পঞ্চায়েতের ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সুশীল চন্দ্র দাস। পিতা মৃত সুশেন্দ্র দাসের বসত ঘরে উপরে পড়ে একটি গাছ। এতে বসত ঘরের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তবে অল্পের জন্য প্রানে বেচে যায় সুশীল চন্দ্র দাসের স্ত্রী ও পুত্রসন্তান।
ঘটনার খবর পেয়ে শনিবার ঘটনাস্থলে ছুটে যান কদমতলা ব্লকের বিডিও কমল দেববর্মা ও কদমতলা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুব্রত দেব। তারা সুশীল চন্দ্র দাসের ভগ্ন বসত ঘরটি প্রত্যক্ষ করেন। কদমতলা পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান সুব্রত দেব জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারটিকে সাহায্য করার জন্য তিনি ব্লক প্রশাসন অ মহকুমা প্রশাসনের সাথে কথা বলেছেন।
বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের ঘূর্ণি ঝড়ের ফলে বিশালগড় মহকুমার একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ পরিষেবা মুখ থুবরে পড়েছে। ঘূর্ণি ঝড়ের ফলে বিশালগড় মহকুমার শাসকের কার্যালয় সংলগ্ন এলাকা, দেশবন্ধু কলোনি, লক্ষ্মীবিল, বৈদ্যদিঘি, কলকলিয়া এলাকায় বড় বড় গাছ ভেঙ্গে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটির উপর। এতে ১৪ টি বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে গেছে। ফলে বিদ্যুৎ পরিষেবা সংশ্লিষ্ট এলাকায় মুখ থুবরে পড়েছে। যদিও বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। লক ডাউনের মধ্যে বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা কাজ করে যাচ্ছে। দপ্তরের নির্দেশে দ্রুত এই কাজ করা হচ্ছে বলে জানান এক কর্মী।

0 মন্তব্যসমূহ