দক্ষিন ত্রিপুরার শান্তির বাজার মহকুমার অন্তর্গত ছয়গড়িয়া এলাকার বাসিন্দা
সুমন দাস। ঘটনার বিবরণে জানা যায় মঙ্গল বার এলাকার বাসিন্দা মনিন্দ্র সেনের
বাড়িতে জলের মোটর চুরি হয়।
ঘটনার বিবরণে
জানা যায় মঙ্গল বার এলাকার বাসিন্দা মনিন্দ্র সেনের বাড়িতে জলের মোটর চুরি
হয়। পরবর্তীসময় শুক্রবার এই মোটর চুরির অভিযোগ এনে সুমন দাসকে আটক করা হয়।
অভিযোগ মনিন্দ্র সেন ও উনার তিন ছেলে মিলে মটর চুরির অভিযোগে সুমন দাসকে
মারধর করে পা ভেঙ্গে দেয়। প্রহার সহ্য করতে না পেরে সুমম দাস স্বীকার করে
সে মোটর চুরি করেছে। তখন পুলিশও ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। পুলিশের সন্মুখে
সুমন জানায় সে মোটর এনে দেবে। সেই মোতাবেক মনিন্দ্র সেনের তিন ছেলে মিলে
দুইটি বাইক করে সুমন দাসকে সঙ্গে নিয়ে মাইছড়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয় মোটর
আনার জন্য। কিন্তু সুমন আর গন্তব্যস্থলে পৌঁছায়নি। মনিন্দ্র সেনের ছেলেরা
জানায় সুমন দাস বাইক থেকে লাফ দিয়ে পালিয়ে গেছে। কিন্তু পরবর্তী সময়
পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী অনেক খোজাখোজির পর দেখতে পায় সুমন দাস এলাকার
একটি রাবার বাগানে ঝুলন্ত অবস্থায় পরে রয়েছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে
বরিবার দুপুরে মনিন্দ্র সেনের তিনছেলের নামে হত্যার অভিযোগ এনে শান্তির
বাজার থানায় এক লিখিত মামলা দায়ের করলো মৃত সুমন দাসের বাড়ীর লোকজন ও
এলাকাবাসী।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বরিবার দুপুরে মনিন্দ্র সেনের
তিন ছেলের নামে হত্যার অভিযোগ এনে শান্তির বাজার থানায় এক লিখিত মামলা দায়ের
করলো মৃত সুমন দাসের বাড়ীর লোকজন ও এলাকাবাসী।দক্ষিন ত্রিপুরার শান্তির
বাজার মহকুমার অন্তর্গত ছয়গড়িয়া এলাকার বাসিন্দা সুমন দাস।
সুমন দাসের মৃত্যু নিয়ে ইতিমধ্যে এলাকাবসির মধ্যে চাপা ক্ষোভ
বিরাজ করছে। যতটুকু খবর পুলিশ অবিলম্বে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
গ্রহণ না করলে এলাকাবাসী আগামীদিনে বৃহত্তর আন্দোলনে সামিল হবে। এখন দেখার
পুলিশ এই ক্ষেত্রে কতটা সক্রিয় ভুমিকা গ্রহণ করে।
0 মন্তব্যসমূহ