সোমা দাস আত্মহত্যা করেনি। এক কন্যা সন্তানের জননী কেনই বা আত্মহত্যা করবে।
মৃতদেহে যে আঘাতের চিহ্ন গুলি রয়েছে তা দেখে মনে হয় না এটা আত্মহত্যা- এ
বক্তব্য রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন বর্ণালী গোস্বামীর।
গত ২৮শে
আগস্ট ধর্মনগর লালছড়া ঢুপির বন্ধ এলাকায় গৃহবধূ সোমা দাস শশুর বাড়িতেই
স্বামী, ভাসুর এবং ভাসুরের ছেলেরা নৃশংস ভাবে হত্যা করেছিল বলে অভিযোগ।
আত্মহত্যা করেছে বলে শ্বশুরবাড়ির লোকজন দাবি করলেও মৃতের বাপের বাড়ির
লোকজন এটাকে হত্যা বলছে। মৃত সোমা দাসের পেকুছড়া স্থিত পিতার বাড়িতে
গিয়ে তাদের অভিযোগ শুনলেন রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন বর্ণালী
গোশ্বামী।
এছারাও যে জায়গায় ঘটনাটি ঘটেছে অর্থাৎ সোমা দাসের শ্বশুর বাড়িতেও
জান তিনি। শ্বশুর বাড়ির লোকজন এবং আশেপাশের লোকজনদের সাথেও কথা বলেন
তিনি। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চান গৃহবধূর বাপের বাড়ির সদস্যরা। রাজ্য
মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন বর্ণালী গোস্বামী তাদের আশ্বস্ত করেন যে ন্যায়
বিচার হবে। ধর্মনগর মহিলা থানার ওসি স্বর্ণা দেববর্মার ভূমিকা নিয়েও
প্রশ্ন তোলেন রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন।
0 মন্তব্যসমূহ