
৩১ জুলাই থেকে ১ আগস্টের মধ্যে যুদ্ধ বিরতি লঙ্ঘন করে ভারতের মাটিতে
ঢুকে পড়েছিল পাক সেনাবাহিনী। দু’পক্ষের সংঘর্ষে চার জন নিহত হয় । সাদা
পতাকা দেখিয়ে নিহতদের দেহ ফিরিয়ে নিতে বলা হল ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ
থেকে।
শনিবার সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে এসএসজি কম্যান্ডার অথবা সম্ভাব্য
জঙ্গিরা নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অবৈধ ভাবে অনুপ্রবেশের করার চেষ্টা করেছিল
কেরান অঞ্চলে”।
সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ আধিকারিক সূত্রে সানডে
এক্সপ্রেসের কাছে খবর এসেছে দিন পাঁচেক আগে যারা নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর
অনুপ্রবেশ করেছিল তাঁরা পাকিস্তানের উচ্চ পর্যায়ের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এসএসজি
কম্যান্ডার।

দেহ ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গে এখনও কিছু জানায়নি পাকিস্তান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে দেহ ফিরিয়ে নিয়ে গেলে এক রকম স্বীকার করে
নেওয়া হয়, হামলা চালিয়েছে পাকিস্তানই।
সন্ত্রাস হামলার আশঙ্কা প্রকাশ
করে শুক্রবারই কার্যত নজিরবিহীন ভাবে অমরনাথ যাত্রা বাতিল করা হয়েছে। শুধু
অমরনাথ যাত্রাই নয়, কাশ্মীরে মাছিল মাতা যাত্রাও স্থগিত করার সিদ্ধান্ত
নিয়েছে রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক প্রশাসন। অবিলম্বে সমস্ত পর্যটককে কাশ্মীর
ছাড়তে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভয়-আতঙ্কে ত্রস্ত উপত্যকাবাসী।
সরকারি নির্দেশিকার পরই ভূ-স্বর্গ ছাড়তে শুরু করেছেন পর্যটকরা। ইন্ডিয়ান
এক্সপ্রেসকে এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন, উপত্যকায় প্রায় ১১ হাজার পর্যটক
রয়েছেন। যাঁদের মধ্যে ২০০ জনেরও বেশি বিদেশি পর্যটক রয়েছেন।
0 মন্তব্যসমূহ