
একদিকে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন দূষণমুক্ত, ধপাতমুক্ত ত্রিপুরা গড়ে তোলার।
এর জন্যে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা রকম অনুষ্ঠানসূচির আয়োজন করা হয়েছে। চলছে বৃক্ষরোপণ কার্যসূচি।
আর এদিকে রাজ্য থেকে বারবার প্রশাসনের নাকের ডগা দিয়ে নিধন হয়ে যাচ্ছে গাছ!
বনদস্যুরা
মিলে ক্রমাগত হামলা চালাচ্ছে বন-বনান্তরে। মূল্যবান সমস্ত গাছ কেটে পাচার
করে দিচ্ছে বাইরে । অথচ, বন দপ্তর কর্মীদের কোন সাফল্য নজরে পড়ছে না!
আশর্যজনক
হল, রাজ্যে চোরও ধরা পড়ছে, তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করে কারাগারেও পাঠানো
হচ্ছে। কিন্তু কখনো চোর শ্রীঘরের দেয়াল টপকে নিরাপত্তারক্ষীদের চোখে ধুলো
দিয়ে পালাচ্ছে, কখনো আবার স্বয়ং পুলিশের হাত ফসকে পালাচ্ছে। কিমাশ্চর্যম!
এবারও তথৈবচ অবস্থা!
এক
গোপন ভিত্তিতে, মঙ্গলবার রাত ১২ টা নাগাদ, রাজ্যের ধলাই জেলা সদর আমবাসার
বন দফতরের কর্মীরা চান্দ্রাইছড়া এলাকায় মনুনদী দিয়ে চোরাকারবারিদের যাবার
সময়ই হাতে-নাতে ধরে ফেলে।
তবে কাঠ জব্দ করলেও, জব্দ করা যায়নি চোরকে। তারা নাকি রহস্যজনকভাবে পালিয়ে গেছে!
বাজেয়াপ্ত করা কাঠের বর্তমান বাজারদর ১ লক্ষ টাকার বেশি হবে ।
0 মন্তব্যসমূহ